নারীর মন বুঝার ৮ উপায়
অনেকে
বলেন “মেয়েদের মন আর আকাশের রং” একই বিষয়। কখন যে কোন রূপ ধারণ করে তা
কারো পক্ষে বলা সম্ভব নয়। আপাতদৃষ্টিতে নারীদের মন পুরোপুরি না বুঝা গেলেও
উপায় অবলম্বন করে তাদের মনের মতিগতি নিজের কন্ট্রোলে নিয়ে আসতে পারেন। এই
বিষয়টি খুবই জরুরী। কেননা সংসারে সুখ-শান্তি বজায় রাখতে হলে এই বিষয়টিকে
অবশ্যই জোর দিতে হবে। একবার যদি কোনোভাবে বেঁকে বসে তাহলে আপনার কয়েকদিনের
ঘুম হারাম হতে বাধ্য। তাই আগে থেকেই জেনে রাখা ভালো।
১) নারীদেরকে যা কিছুই বলবেন সরাসরি বলবেন। সরাসরি কথা শুনতে তাঁরা
ভালোবাসে। এমনকি আপনি যদি কোনো নারীকে ভালোবেসে ফেলেন তাহলে সেই কথাটিও
তাকে ইনিয়ে বিনিয়ে না বলে সরাসরি বলে ফেলুন। তাহলে নারীদের সাথে ভুল
বোঝাবোঝি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
২) নারীরা সব সময়েই প্রশংসা শুনতে চায়। বিশেষ করে কোনো নারী যদি আপনার জন্য সাজে, রাঁধে কিংবা অন্য কিছু করে তাহলে সে আপনার থেকে প্রশংসা আশা করে। তবে আপনার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীর সামনে ভুলেও অন্য নারীর প্রশংসা করবেন না। এই বিষয়টি নারীরা একেবারেই সহ্য করতে পারে না।
৩) নারীরা কৃপনতা একেবারেই ভালোবাসে না। বিশেষ করে প্রথম ডেটে কিংবা সম্পর্কের শুরুর দিকে একেবারেই কিপটামি করবেন না। তাহলে ভুলেও সেই নারী আপনার ধারে কাছে ঘেঁষবে না আর কোনোদিন।
৪) নারীরা মাঝারী ধরনের সামাজিক পুরুষদেরকে পছন্দ করে। একেবারেই কারো সাথে মিশে না কিংবা কথা বলতে জানে না যেসব পুরুষ তাদেরকে নারীরা একেবারেই পছন্দ করেন না। আবার যেসব পুরুষ সারাদিন বন্ধু বান্ধব হইহুল্লোড় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তাদেরকেও নারীরা অপছন্দ করেন। নারীরা মাঝারী সামাজিকতার পুরুষদেরকে পছন্দ করেন যারা তাদেরকেও সময় দিবে আবার সামাজিকও হবে।
৫) নারীরা স্টাইলিশ পুরুষদেরকে ভালোবাসে। স্টাইলিশ বলতে শুধুমাত্র পোশাকে স্টাইলিশ বোঝে না তাঁরা। কথাবার্তা, চাল চলন, পোশাক, পরিচ্ছন্নতা, চুল সব কিছু মিলিয়েই স্টাইলিশ পুরুষদেরকে পছন্দ করেন নারীরা। কোনো পুরুষের শরীর থেকে কিংবা মুখ থেকে দূর্গন্ধ একে সেই পুরুষের ধারে কাছে ঘেঁষতে পছন্দ করেন না নারীরা।
৬) আপনি যেই আশ্বাসটি আপনার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীকে দিবেন সেটি মন থেকেই দিন। আপনার পক্ষে করা সম্ভব না এমন কোনো আশ্বাস তাকে না দেয়াই ভালো। কারণ সে যদি আপনার উপর একবার নির্ভরশীলতা হারিয়ে ফেলে, কোনো দিনও সেটি আর ফিরে পাওয়া সম্ভব না।
৭) ধরুন আপনার প্রেমিকা/স্ত্রীকে খারাপ দেখাচ্ছে কিংবা তার রান্না করা খাবারটিতে লবণ বেশি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আপনি কি করবেন? তাকে সরাসরি বলে ফেলবেন বিষয়টি? যদি এই কাজটি করেন তাহলে বুঝে নিন আপনি বেশ বড় একটি বিপদে পড়তে যাচ্ছেন। আপনার নারী বন্ধু/প্রেমিকা/স্ত্রীকে ভুলেও নেতিবাচক কোনো মন্তব্য করবেন না কখনই।
৮) আপনি যদি আপনার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীকে নিয়ে কোথাও বেড়াতে যান এবং সেই স্থানটি ভালো করে না চেনেন তাহলে ভুলেও তাকে বলবেন না যে আপনি সেই স্থানটি ভালো করে চেনেন। আপনি যদি ওই স্থানটি চিনতে ব্যর্থ হন তাহলে আপনার সাথে আপনার প্রেমিকা/স্ত্রীর একটি বড় ঝগড়া হয়ে যেতে পারে।
২) নারীরা সব সময়েই প্রশংসা শুনতে চায়। বিশেষ করে কোনো নারী যদি আপনার জন্য সাজে, রাঁধে কিংবা অন্য কিছু করে তাহলে সে আপনার থেকে প্রশংসা আশা করে। তবে আপনার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীর সামনে ভুলেও অন্য নারীর প্রশংসা করবেন না। এই বিষয়টি নারীরা একেবারেই সহ্য করতে পারে না।
৩) নারীরা কৃপনতা একেবারেই ভালোবাসে না। বিশেষ করে প্রথম ডেটে কিংবা সম্পর্কের শুরুর দিকে একেবারেই কিপটামি করবেন না। তাহলে ভুলেও সেই নারী আপনার ধারে কাছে ঘেঁষবে না আর কোনোদিন।
৪) নারীরা মাঝারী ধরনের সামাজিক পুরুষদেরকে পছন্দ করে। একেবারেই কারো সাথে মিশে না কিংবা কথা বলতে জানে না যেসব পুরুষ তাদেরকে নারীরা একেবারেই পছন্দ করেন না। আবার যেসব পুরুষ সারাদিন বন্ধু বান্ধব হইহুল্লোড় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তাদেরকেও নারীরা অপছন্দ করেন। নারীরা মাঝারী সামাজিকতার পুরুষদেরকে পছন্দ করেন যারা তাদেরকেও সময় দিবে আবার সামাজিকও হবে।
৫) নারীরা স্টাইলিশ পুরুষদেরকে ভালোবাসে। স্টাইলিশ বলতে শুধুমাত্র পোশাকে স্টাইলিশ বোঝে না তাঁরা। কথাবার্তা, চাল চলন, পোশাক, পরিচ্ছন্নতা, চুল সব কিছু মিলিয়েই স্টাইলিশ পুরুষদেরকে পছন্দ করেন নারীরা। কোনো পুরুষের শরীর থেকে কিংবা মুখ থেকে দূর্গন্ধ একে সেই পুরুষের ধারে কাছে ঘেঁষতে পছন্দ করেন না নারীরা।
৬) আপনি যেই আশ্বাসটি আপনার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীকে দিবেন সেটি মন থেকেই দিন। আপনার পক্ষে করা সম্ভব না এমন কোনো আশ্বাস তাকে না দেয়াই ভালো। কারণ সে যদি আপনার উপর একবার নির্ভরশীলতা হারিয়ে ফেলে, কোনো দিনও সেটি আর ফিরে পাওয়া সম্ভব না।
৭) ধরুন আপনার প্রেমিকা/স্ত্রীকে খারাপ দেখাচ্ছে কিংবা তার রান্না করা খাবারটিতে লবণ বেশি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আপনি কি করবেন? তাকে সরাসরি বলে ফেলবেন বিষয়টি? যদি এই কাজটি করেন তাহলে বুঝে নিন আপনি বেশ বড় একটি বিপদে পড়তে যাচ্ছেন। আপনার নারী বন্ধু/প্রেমিকা/স্ত্রীকে ভুলেও নেতিবাচক কোনো মন্তব্য করবেন না কখনই।
৮) আপনি যদি আপনার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীকে নিয়ে কোথাও বেড়াতে যান এবং সেই স্থানটি ভালো করে না চেনেন তাহলে ভুলেও তাকে বলবেন না যে আপনি সেই স্থানটি ভালো করে চেনেন। আপনি যদি ওই স্থানটি চিনতে ব্যর্থ হন তাহলে আপনার সাথে আপনার প্রেমিকা/স্ত্রীর একটি বড় ঝগড়া হয়ে যেতে পারে।
নারীর মন বুঝার ৮ উপায়
রিভিউ করছেন Unknown
তে
10:00 PM
রেটিং:
No comments: