আবেগ কন্ট্রোল করবেন যেভাবে
আবেগ
ছাড়া যেমন জীবন চলে না, তেমনি আবেগ দিয়েও জীবন চলে না। বুঝতেই পারছেন এই
দুইটি বিষয় না পারে একজনকে ছেরে একজন চলে যেতে, না পারে ধরে রাখতে। হ্যা
জীবনে আবেগ থাকতে হবে। তবে তা অবশ্যই নিয়ন্ত্রিত। অতিরিক্ত আবেগ কখনই
জীবনের জন্য ভালো কিছু বয়ে নিয়ে আসে না। এই আবেগের কারণেই মানুষ জীবনে এমন
সব সিদ্ধান্ত নেন যা জীবনের উপর অনেক খারাপ কিছু বয়ে নিয়ে আসে। আপনি যদি
আপনার পরিচিত কারো নিকট আপনার অতিরিক্ত আবেগ প্রকাশ করেন তাহলে সেই
মানুষটিও সুযোগ বুঝে আপনার আবেগকে অস্ত্র বানিয়ে আপনাকে ঘায়েল করতে পারে।
তাই আপনার আবেগ যতই থাকুন অবশ্যই সেটিকে কন্ট্রোল করতে হবে। আসুন জেনে নিই
আবেগ নিয়ন্ত্রণের কিছু ছোটখাটো উপায়।
নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুনঃ
বেশি আবেগপ্রবণ মানুষ আত্মবিশ্বাসী হতে পারেন না। তাই সব চাইতে প্রথমে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠুন। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন। নিজের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিন। এতে আবেগের মাত্রা কমে আসবে। স্বার্থপর হতে বলা হচ্ছে না, শুধুমাত্র নিজের ইচ্ছেটাকে সামান্য গুরুত্ব দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। এতে করে নিজের প্রতি বিশ্বাস ফিরে পাবেন। আবেগের লাগাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিখুন।
বেশি আবেগপ্রবণ মানুষ আত্মবিশ্বাসী হতে পারেন না। তাই সব চাইতে প্রথমে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠুন। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন। নিজের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিন। এতে আবেগের মাত্রা কমে আসবে। স্বার্থপর হতে বলা হচ্ছে না, শুধুমাত্র নিজের ইচ্ছেটাকে সামান্য গুরুত্ব দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। এতে করে নিজের প্রতি বিশ্বাস ফিরে পাবেন। আবেগের লাগাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিখুন।
নিজেকে চিনুনঃ
নিজেকে বুঝুন। চিন্তা করে বের করুন আপনি কোন জায়গায় সব চাইতে বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। কোন মানুষটি আপনার আবেগপ্রবনতার কারণ কিংবা কোন কাজটি আপনাকে বেশি মাত্রায় আবেগী করে তোলে। আগে নিজের আবেগপ্রবনতার কারণটি খুঁজে বের করুন। যদি সম্ভব হয়ে কারণটিকে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার অতিরিক্ত আবেগ কমে আসবে। দুঃখ কম পাবেন।
নিজেকে বুঝুন। চিন্তা করে বের করুন আপনি কোন জায়গায় সব চাইতে বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। কোন মানুষটি আপনার আবেগপ্রবনতার কারণ কিংবা কোন কাজটি আপনাকে বেশি মাত্রায় আবেগী করে তোলে। আগে নিজের আবেগপ্রবনতার কারণটি খুঁজে বের করুন। যদি সম্ভব হয়ে কারণটিকে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার অতিরিক্ত আবেগ কমে আসবে। দুঃখ কম পাবেন।
নিজেকে সময় দিনঃ
অনেকক্ষেত্রে সময় মনের ক্ষত পূরণ করতে সহায়তা করে। তেমনই নিজেকে সময় দিন আবেগটাকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য। এতে করে আপনার নিজের মন ঠিকই খুঁজে নেবে আপনার কষ্টের কারণ এবং নিয়ন্ত্রণে আনবে আপনার আবেগ।
অনেকক্ষেত্রে সময় মনের ক্ষত পূরণ করতে সহায়তা করে। তেমনই নিজেকে সময় দিন আবেগটাকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য। এতে করে আপনার নিজের মন ঠিকই খুঁজে নেবে আপনার কষ্টের কারণ এবং নিয়ন্ত্রণে আনবে আপনার আবেগ।
‘না’ বলা শিখুনঃ
আবেগপ্রবণ মানুষের সব চাইতে বড় সমস্যা তারা সহজে কাউকে না বলতে পারেন না। ‘অনুরোধে ঢেঁকী গেলা’ প্রবাদ মুলত আবেগপ্রবণ মানুষের জন্যই তৈরি হয়েছে।
আবেগপ্রবণ মানুষের সব চাইতে বড় সমস্যা তারা সহজে কাউকে না বলতে পারেন না। ‘অনুরোধে ঢেঁকী গেলা’ প্রবাদ মুলত আবেগপ্রবণ মানুষের জন্যই তৈরি হয়েছে।
একারনে অনেকে আবেগপ্রবণ মানুষের আবেগকে কাজে লাগিয়ে নিজের কাজ উদ্ধার করে
নেয়। তাই সবার প্রথমে না বলা শিখুন যত কষ্টই হোক না কেন। এতে করে অযথা কোন
ঝামেলায় পরে আবেগী হয়ে ভুল করার প্রবণতা কমবে।
আপনার জন্য ক্ষতিকর মানুষগুলোকে জীবন থেকে চলে যেতে দিনঃ
আবেগপ্রবণ মানুষের প্রধান সমস্যা তারা যতই কারো কাছ থেকে কষ্ট পাক না কেন তাদের জীবন থেকে চলে যাওয়া সহ্য করতে পারেন না। অনেক ক্ষেত্রেই তাদের ভুলকে ক্ষমা করে আবার নতুন করে ভুল করে বসেন। এই কাজটি কখনো করবেন না। এতে আপনি নিজের আবেগপ্রবনতাকে কখনো অতিক্রম করতে পারবেন না। নিজের জন্য ক্ষতিকর এই সকল মানুষের ভুল চাইলে ক্ষমা করতে পারেন কিন্তু পরবর্তীতে তাদেরকে আগের মত গুরুত্ব দেবেন না। এতে আপনি শান্তিতে থাকতে পারবেন। আবেগটাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
আবেগপ্রবণ মানুষের প্রধান সমস্যা তারা যতই কারো কাছ থেকে কষ্ট পাক না কেন তাদের জীবন থেকে চলে যাওয়া সহ্য করতে পারেন না। অনেক ক্ষেত্রেই তাদের ভুলকে ক্ষমা করে আবার নতুন করে ভুল করে বসেন। এই কাজটি কখনো করবেন না। এতে আপনি নিজের আবেগপ্রবনতাকে কখনো অতিক্রম করতে পারবেন না। নিজের জন্য ক্ষতিকর এই সকল মানুষের ভুল চাইলে ক্ষমা করতে পারেন কিন্তু পরবর্তীতে তাদেরকে আগের মত গুরুত্ব দেবেন না। এতে আপনি শান্তিতে থাকতে পারবেন। আবেগটাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
আবেগ কন্ট্রোল করবেন যেভাবে
রিভিউ করছেন Unknown
তে
9:58 PM
রেটিং:
No comments: