ব্রেকআপের পরে
প্রেম-ভালোবাসার
বিষয়টি হঠাৎ করেই হয়ে থাকে। এই হঠাৎ করে হওয়ার ফলে সম্পর্কের আগে
একে-অপরের কেউই কারো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানেন না। ফলে প্রথমদিকে খুব
বেশি অসুবিধা না হলেও যখন একজন আরেকজন সম্পর্কে জানেন তখন তাদের মধ্যে
বিভিন্ন সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এই সমস্যাগুলোকে সাথী করে ভালোবাসার
সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অনেকটাই অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। তাই বুদ্ধিমান ও
ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ব্যক্তিদের অনেকে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার মাধ্যমে
সম্পর্কের ইতি টেনে নেন। আবার অনেক নির্বোধ প্রেমিক জুটি আছেন যারা হাউকাউ
এবং ঝগড়াঝাটি করে সম্পর্কের ইতি টানেন। উভয় ক্ষেত্রেই কিন্তু তাদের দুজনকেই
মনোকষ্টে ভুগতে হয় এবং পরবর্তীতে আবার ভালোবাসা ফিরে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা
সৃষ্টি হয়। তবে সবদিক বিবেচনা না করে ব্রেকআপের পরে আবার সেই ভালোবাসা
কিংবা বন্ধুত্ব ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করলে ফলাফল সবসময় অনকূলে নাও আসতে পারে।
আসুন সে বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিই।
বন্ধুত্বে ফেরত যাবার আগে কিছুটা সময় নিন
ব্রেক আপ হবার সাথে সাথেই আবারো বন্ধু হয়ে যাবার আশা করবেন না। ব্রেক আপের সময় আপনাদের দুজনের একটু হলেও কষ্ট লাগবে। আর সেই কষ্ট কাটিয়ে ওঠার জন্য সময় প্রয়োজন হবে দুজনেরই। খুব তাড়াতাড়ি বন্ধুত্বে ফিরে গেলে কি হবে জানেন? দুজনের অথবা যে কোনো একজনের ইচ্ছে হবে আবার সম্পর্কে ফিরে যেতে। তখন ব্রেক আপ মেনে নিতে আরও কষ্ট হবে। তাই কিছুটা সময় একজন আরেকজনের থেকে দূরে থাকাটাই ভালো। খানিকটা সময় পার হোক, তারপর আপনি তাঁর সাথে যোগাযোগ করুন। খুব স্বাভাবিকভাবে খোঁজ খবর নিন। কিছুদিন পর পরিবেশ একটু সহজ হলে বন্ধুত্বের আবদারটা করে ফেলুন।
ব্রেক আপ কীভাবে হলো- সেটা সবচাইতে জরুরী
ব্রেক আপের সময়ে কী ছিলো একজনের প্রতি আরেকজনের অনুভূতি? খুব বাজেভাবে শেষ হয়েছে আপনাদের সম্পর্ক? নাকি দুজনের মাঝে শান্তিপূর্ণভাবেই বোঝাপড়া হয়েছে? খারাপভাবে ব্রেক আপ হয়ে থাকলে আপনি চিন্তা করে নিন সে মানুষটির সাথে আবার বন্ধুত্বে ফেরত যাওয়াটা আপনার জন্য শ্রেয় কি না। যদি শান্তিপূর্ণভাবে ব্রেক আপ হয়ে থাকে, তাহলেই পরবর্তীতে বন্ধুত্ব সফল হবার সম্ভাবনা থাকে। এমনটা হতে পারে, আপনারা প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে ভালো না হলেও বন্ধু হিসেবে ভালো হতে পারেন।
পাঁচটি ধাপ
ব্রেক আপের পর পরই যে বন্ধুত্ব সম্ভব নয় তা আগেই বলা হয়েছে। ব্রেক আপের পর মোটামুটি পাঁচটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে দুজনকে। প্রথমে, দুজনের প্রয়োজন কিছু সময় যে সময়ে কষ্ট কাটিয়ে ওঠা যাবে। এর পর বেশ কিছুটা সময় পরস্পরের ওপরে হালকা অভিমানের পর্যায় থাকে। দুজনের মাঝে সম্পর্ক নাতিশীতোষ্ণ হয়ে যাবে একটা সময়ে। এরপর কিছুটা সময় নতুন করে বন্ধুত্ব গড়ে তলার জন্য ব্যয় করতে হবে। সবশেষে আবারো বন্ধুত্ব গড়ে উঠবে।
জোর করে বন্ধুত্ব রাখার চেষ্টা করবেন না
আপনি ব্রেক আপটাকে স্বাভাবিকভাবে নিলেও আপনার সে এতো সহজে আবার বন্ধুত্ব করতে রাজি নাও হতে পারে। তার ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিতে হবে আপনাকে। সে যদি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করে তাহলে অবশ্যই তার সাথে জোর করে বন্ধুত্ব বজায় রাখতে যাবেন না। সেটা হবে একেবারেই অন্যায়।
সবার ক্ষেত্রে বন্ধুত্ব সফল নাও হতে পারে
অনেকে ব্রেক আপের পর এক্সের সাথে বন্ধু হয়ে থাকতে পছন্দ করেন। অনেকে আবার তার থেকে দুরত্ব বজায় রাখতেই ভালোবাসেন। এটা প্রতিটি মানুষের নিজস্ব মানসিকতার ব্যাপার। বন্ধুত্ব করতে গিয়ে যদি অন্য মানুষটি অস্বস্তি বোধ করেন, তবে সে বন্ধুত্ব থেকে সরে আসাই ভালো। সব মানুষের পক্ষে একই কাজ করা সম্ভব হয় না। আর তাই এক্সের সাথে যদি নেহায়েতই বন্ধুত্ব বজায় রাখতে না পারেন, তাহলে দুঃখ পাবার কিছু নেই।
ব্রেক আপ হবার সাথে সাথেই আবারো বন্ধু হয়ে যাবার আশা করবেন না। ব্রেক আপের সময় আপনাদের দুজনের একটু হলেও কষ্ট লাগবে। আর সেই কষ্ট কাটিয়ে ওঠার জন্য সময় প্রয়োজন হবে দুজনেরই। খুব তাড়াতাড়ি বন্ধুত্বে ফিরে গেলে কি হবে জানেন? দুজনের অথবা যে কোনো একজনের ইচ্ছে হবে আবার সম্পর্কে ফিরে যেতে। তখন ব্রেক আপ মেনে নিতে আরও কষ্ট হবে। তাই কিছুটা সময় একজন আরেকজনের থেকে দূরে থাকাটাই ভালো। খানিকটা সময় পার হোক, তারপর আপনি তাঁর সাথে যোগাযোগ করুন। খুব স্বাভাবিকভাবে খোঁজ খবর নিন। কিছুদিন পর পরিবেশ একটু সহজ হলে বন্ধুত্বের আবদারটা করে ফেলুন।
ব্রেক আপ কীভাবে হলো- সেটা সবচাইতে জরুরী
ব্রেক আপের সময়ে কী ছিলো একজনের প্রতি আরেকজনের অনুভূতি? খুব বাজেভাবে শেষ হয়েছে আপনাদের সম্পর্ক? নাকি দুজনের মাঝে শান্তিপূর্ণভাবেই বোঝাপড়া হয়েছে? খারাপভাবে ব্রেক আপ হয়ে থাকলে আপনি চিন্তা করে নিন সে মানুষটির সাথে আবার বন্ধুত্বে ফেরত যাওয়াটা আপনার জন্য শ্রেয় কি না। যদি শান্তিপূর্ণভাবে ব্রেক আপ হয়ে থাকে, তাহলেই পরবর্তীতে বন্ধুত্ব সফল হবার সম্ভাবনা থাকে। এমনটা হতে পারে, আপনারা প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে ভালো না হলেও বন্ধু হিসেবে ভালো হতে পারেন।
পাঁচটি ধাপ
ব্রেক আপের পর পরই যে বন্ধুত্ব সম্ভব নয় তা আগেই বলা হয়েছে। ব্রেক আপের পর মোটামুটি পাঁচটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে দুজনকে। প্রথমে, দুজনের প্রয়োজন কিছু সময় যে সময়ে কষ্ট কাটিয়ে ওঠা যাবে। এর পর বেশ কিছুটা সময় পরস্পরের ওপরে হালকা অভিমানের পর্যায় থাকে। দুজনের মাঝে সম্পর্ক নাতিশীতোষ্ণ হয়ে যাবে একটা সময়ে। এরপর কিছুটা সময় নতুন করে বন্ধুত্ব গড়ে তলার জন্য ব্যয় করতে হবে। সবশেষে আবারো বন্ধুত্ব গড়ে উঠবে।
জোর করে বন্ধুত্ব রাখার চেষ্টা করবেন না
আপনি ব্রেক আপটাকে স্বাভাবিকভাবে নিলেও আপনার সে এতো সহজে আবার বন্ধুত্ব করতে রাজি নাও হতে পারে। তার ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিতে হবে আপনাকে। সে যদি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করে তাহলে অবশ্যই তার সাথে জোর করে বন্ধুত্ব বজায় রাখতে যাবেন না। সেটা হবে একেবারেই অন্যায়।
সবার ক্ষেত্রে বন্ধুত্ব সফল নাও হতে পারে
অনেকে ব্রেক আপের পর এক্সের সাথে বন্ধু হয়ে থাকতে পছন্দ করেন। অনেকে আবার তার থেকে দুরত্ব বজায় রাখতেই ভালোবাসেন। এটা প্রতিটি মানুষের নিজস্ব মানসিকতার ব্যাপার। বন্ধুত্ব করতে গিয়ে যদি অন্য মানুষটি অস্বস্তি বোধ করেন, তবে সে বন্ধুত্ব থেকে সরে আসাই ভালো। সব মানুষের পক্ষে একই কাজ করা সম্ভব হয় না। আর তাই এক্সের সাথে যদি নেহায়েতই বন্ধুত্ব বজায় রাখতে না পারেন, তাহলে দুঃখ পাবার কিছু নেই।
রিভিউ করছেন Unknown
তে
10:02 PM
রেটিং:
No comments: