ফেসবুক,মোবাইল এবং কম্পিউটার ৩ টা জিনিস নিয়ে ৩ টা পুরনো টিপস
কেমন আছেন বন্ধুরা ?আশা করি এই শীতের মধ্যে সবাই সর্দি কাশি নিয়ে ভালই
আছেন , যাই হোক আজকে আমি ফেসবুক,মোবাইল এবং কম্পিউটার ৩ টা জিনিস নিয়ে ৩ টা
পুরনো টিপস শেয়ার করলাম , মনে করতে পারেন রিপোস্ট । তাহলে শুরু করা যাক
একটা উপায় ই আছে আইডি Identify করার।তবে তার পূর্বে আপনাদের
জানতে হবে ফটো ভেরিফিকেশন কি?___
*What is photo verification: আইডি লক হয়ে যাবার পর ক্যাপচা এন্ট্রি করবার পর ফেসবুক আপনাকে কয়েকটি ফটো দেবে এবং ফটোর নিচে কয়েকটি নাম দিয়ে ফটোটা কার আপলোডকৃত অথবা ট্যাগকৃত পিকচার সেটার উত্তর দিতে বলবে। আপনার উত্তর যদি একশত ভাগের মধ্যে ষাট ভাগ কারেক্ট হয় তবেই আপনার আইডি খুলে যাবে। এভাবে ফটো সনাক্তকরণের প্রক্রিয়াকেই Photo Verification বলে। Believe it or not...আমি এ পর্যন্ত আমার একটা আইডিটা ছয় বার ফটো ভেরিফিকেশন করে খুলেছি। যেইদিন লক হয়েছে সেইদিনই খুলে ফেলেছি।
***যেভাবে লক খুলবেন ফটো ভেরিফিকেশন করেঃ
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্টটি আর দেখা যাবেনা।
এরপর আপনার নতুন অ্যাকাউন্টটিতে পাসওয়ার্ড সংযুক্ত করলেন, এমতাবস্থায় পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি করবেন? যদি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্টটিতে পাসওয়ার্ড না দেওয়া থাকে, তাহলে এর সমাধান আছে। কম্পিউটারে পাওয়ার অন করার পর যখন পাসওয়ার্ড উইন্ডোটি আসবে, তখন Ctrl-Alt আঘাত চেপে ধরে মুছে বাটনটি ২ বার চাপুন। এরপর নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এখানে অ্যাকাউন্ট নাম হিসেবে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর লিখুন এবং পাসওয়ার্ড ঘরটি ফাঁকা রেখে লিখুন বাটনটি চাপুন। ইনশাল্লাহ কম্পিউটারটি ওপেন হবে।
**সংখ্যা দুটো যদি ০২ বা ২০ হয় তাহলেসেটের কোয়ালিটি খুব খারাপ ।
**যদি০১ বা ১০ হয় তাহলে সেটের মান খুব ভাল ।
**যদি ০০হয় তাহলে সেটটি কারখানায় তৈরী ।
**যদি ১৩ হয় তাহলে সেটের মান খুব খারাপ -এবংসেটি স্বাস্থ্যেরজন্য ক্ষতিকর ।
**আর যদি ০৮বা ৮০ হয় তাহলে সেট টি মানস্মত।
এবার তাহলে জেনে নেই আপনার মোবাইল টা কোন দেশের তৈরি!
ফেসবুক ফটো ভেরিফাই খুলার সহজ পদ্ধতিঃ
বুকের ভেতরটা ঠিক তখনি কেঁপে ওঠে যখন ফেসবুকে থাকা অবস্হায় পেজ লোড হবার পর অথবা কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবার পর হঠাত্ করেই লেখা ওঠে ๏You Must Log In First๏ তখন যারা এ বিষয়ে অবগ আছেন তারা বুঝে যান যে তাদের প্রিয় সাধের আইডিটি Facebook Privacy লক করে দিয়েছে এবং এটি খুলতে Photo Verification করা ছাড়া বিকল্প অন্য কোন পথ খোলা নেই। আর যারা জানেন না তারা আইডিতে ঢোকার জন্য বৃথা চেষ্টা করতে থাকেন। যারা জানেন না তাদের জন্য সবার আগে জানা প্রয়োজন আইডি কেন লক হয়?- *বেশী বেশী ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে।
- *বেশী লিঙ্ক শেয়ার করলে
- *বেশী করে কমেন্ট করলে
- *বেশী বেশী চ্যাট অর্থ্যাত্ মেসেজ আদান প্রদান করলে।
- *অশালীন কোন ছবি আপলোড করলে
- *কাউকে হুমকি অথবা গালি দিলে (কার মারবে।এভাবে কয়েকজনের ব্লকখেলে ফেসবুক প্রাইভেসী আপনার আইডি গিলে ফেলবে)
একটা উপায় ই আছে আইডি Identify করার।তবে তার পূর্বে আপনাদের
জানতে হবে ফটো ভেরিফিকেশন কি?___
*What is photo verification: আইডি লক হয়ে যাবার পর ক্যাপচা এন্ট্রি করবার পর ফেসবুক আপনাকে কয়েকটি ফটো দেবে এবং ফটোর নিচে কয়েকটি নাম দিয়ে ফটোটা কার আপলোডকৃত অথবা ট্যাগকৃত পিকচার সেটার উত্তর দিতে বলবে। আপনার উত্তর যদি একশত ভাগের মধ্যে ষাট ভাগ কারেক্ট হয় তবেই আপনার আইডি খুলে যাবে। এভাবে ফটো সনাক্তকরণের প্রক্রিয়াকেই Photo Verification বলে। Believe it or not...আমি এ পর্যন্ত আমার একটা আইডিটা ছয় বার ফটো ভেরিফিকেশন করে খুলেছি। যেইদিন লক হয়েছে সেইদিনই খুলে ফেলেছি।
***যেভাবে লক খুলবেন ফটো ভেরিফিকেশন করেঃ
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- *একটি ইন্টারনেট সচল মোবাইল ফোন
- *একটি সাদা খাতা
- *একটি কলম
পাসওয়ার্ড না জেনেই কম্পিউটারে প্রবেশঃ
আপনার কম্পিউটারে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার পরঅ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্টটি আর দেখা যাবেনা।
এরপর আপনার নতুন অ্যাকাউন্টটিতে পাসওয়ার্ড সংযুক্ত করলেন, এমতাবস্থায় পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি করবেন? যদি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্টটিতে পাসওয়ার্ড না দেওয়া থাকে, তাহলে এর সমাধান আছে। কম্পিউটারে পাওয়ার অন করার পর যখন পাসওয়ার্ড উইন্ডোটি আসবে, তখন Ctrl-Alt আঘাত চেপে ধরে মুছে বাটনটি ২ বার চাপুন। এরপর নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এখানে অ্যাকাউন্ট নাম হিসেবে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর লিখুন এবং পাসওয়ার্ড ঘরটি ফাঁকা রেখে লিখুন বাটনটি চাপুন। ইনশাল্লাহ কম্পিউটারটি ওপেন হবে।
আপনার হাতের মোবাইল টির সম্পর্কে এক্ষুনি জানুনঃ
আপনার হাতের মোবাইল টি আসল কি না নকল কিংবা কোথায় তৈরী আপনি কি তা জানেন??? না জানলে এই পোস্ট টা আপনার জন্য। অনেকে পুরাতন সেট কিনার সময়সেটের মান নিয়ে দ্বন্দে থাকেন। আপনি চাইলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন একটিকোডের মাধ্যমে। তাহলে শুরু করা যাক আপনার মোবাইল টি কোন দেশে তৈরি এবং কি পর্যায়ে আছে। IMEI নাম্বার সম্পর্কে অনেকেই জানি। আর IMEI নাম্বার টা পেতে আপনাকে *#০৬# চাপতে হবে। তারপর ১৫ সংখ্যার একটি নাম্বার আসবে। আর ওইটাই হচ্ছে আপনার মোবাইলের IMEI নাম্বার। এবার আপনি সংখ্যাটির ৭ ও ৮ নং ঘরের দিকে লক্ষ্য করুন।**সংখ্যা দুটো যদি ০২ বা ২০ হয় তাহলেসেটের কোয়ালিটি খুব খারাপ ।
**যদি০১ বা ১০ হয় তাহলে সেটের মান খুব ভাল ।
**যদি ০০হয় তাহলে সেটটি কারখানায় তৈরী ।
**যদি ১৩ হয় তাহলে সেটের মান খুব খারাপ -এবংসেটি স্বাস্থ্যেরজন্য ক্ষতিকর ।
**আর যদি ০৮বা ৮০ হয় তাহলে সেট টি মানস্মত।
এবার তাহলে জেনে নেই আপনার মোবাইল টা কোন দেশের তৈরি!
- নাম্বার দুইটা যদি ১০,৭০,৯১ বা ০১,০৭,১৯ হয়তাহলে বুঝবেন এটা ফিনল্যান্ডের তৈরি।
- ০২ বা ২০ হলে বুঝবেন এটা জার্মানি বাআরব আমিরাতের।
- ৩০ বা ০৩ হলে কোরিয়ার।
- ৪০ বা ০৪ হলে চায়নার।
- ৫০ বা ০৫ হলে ব্রাজিল বা যুক্তরাষ্ট্রের।
- ৬০ বা ০৬ হলে হংকং বা ম্যাক্সিকোর।
- ৮০ বা ০৮ হলে হাঙ্গেরি।
- ১৩ বা ৩১ হলে এটি আজারবাইজানের তৈরি।
ফেসবুক,মোবাইল এবং কম্পিউটার ৩ টা জিনিস নিয়ে ৩ টা পুরনো টিপস
রিভিউ করছেন Unknown
তে
4:12 PM
রেটিং:
No comments: