Top Ad unit 728 × 90

>
[]

জিনের মসজিদ

 মসজিদের নাম ‘জ্বীনের মসজিদ’। নামকরণের ক্ষেত্রে জ্বীনতাত্ত্বিক কারণও রয়েছে। মসজিদটি কোন মানুষের নকশায় শ্রমিকের ঘামে গড়ে ওঠেনি। অলৌকিকভাবে একরাতের মধ্যে গড়ে উঠেছে মসজিদটি।এলাকাবাসি এর নাম দিয়েছে ‘জ্বীনের মসজিদ’।আনুমানিক দুই শ’ বছর আগে এক রাতে অলৌকিকভাবে গড়ে ওঠে একটি মসজিদ। আগের দিন পর্যন্ত যেখানে ছিল অথৈ পানি। একরাতের মধ্যে পানির ভিতর মাটি ফেলে কারুকার্যখঁচিত একটি মসজিদ নির্মাণ করা কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। নিশ্চয়ই এটা জ্বীনের কাজ। স্থানীয় প্রবীণ এক ব্যক্তি বলেন, সম্ভবত দুই শ’ বছর আগে একরাতে জ্বীনেরা এ মসজিদের কাজ শুরু করে। ভোররাতের দিকে পার্শ্ববর্তী বাড়ির একজন ওজু করতে বের হলে জ্বীনেরা চলে যায়। এজন্য কিছু কাজ অসমাপ্ত থেকে যায়। এখন পর্যন্ত সেভাবেই আছে।একাধিক সূত্রে জানা যায়, মসজিদটি নির্মিত হওয়ার পর প্রায় ৫০-৬০ বছর কেউ সেখানে নামাজ পড়তে যায়নি। কারণ তার আশে পাশে তেমন বসতি ছিলনা। যে দু’একটা ঘর ছিল, তারা ভয়ে মসজিদের কাছে যেতনা। পরে বসতি বাড়ার সাথে সাথে কিছু মানুষ নামাজ পড়তে যেতে থাকে। তখন নামাজের সময় কিছু অপরিচিত মানুষ অংশগ্রহণ করতো বলে কথিত রয়েছে। প্রায় একশ’ বছর পর মসজিদের কিছুটা সংস্কার করা হয়। তবে ছাদের ওপর ওঠার সাহস এখনো কেউ দেখাননি। পাঁচ কাঠা জমির ওপর স্থাপিত চতুর্ভূজ আকৃতির মসজিদটি এক গম্বুজবিশিষ্ট। মসজিদের ভেতরে নামাজের জন্য তিনটি কাতার বা লাইন দাঁড়াতে পারে। প্রতি লাইনে কমপক্ষে দশ জন দাঁড়াতে পারে। মসজিদে এখনো নির্দিষ্ট কোন ইমাম নেই। বা কেউ মসজিদের অভ্যন্তরে অবস্থান করে না। একা একা কেউ নামাজও পড়তে আসেন না। বিশেষ করে জোহর ও এশার নামাজ পড়তে এখনো ভয় পান মুসল্লিরা। প্রাচীন এই মসজিদটি দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে শরীয়তপুর জেলার গোসাইর হাট উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামে।

ঘটনাগুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যকে পড়ার সুযোগ দিন যারা ঘটনাগুলো পড়বেন তারা অবশ্যই আমাদের গল্পগুলোতে দেবেন। এতে আপনার হোমপেজে আমাদের সব ঘটনাগুলো পৌছাবে তাছাড়া আমারাও নতুন নতুন ঘটনা আপনাদেরকে দেওয়ার উৎসাহ পাবো। ধন্যবাদ। প্যারানরমাল স্টাডিস এন্ড রিসার্চ বাংলাদেশ
জিনের মসজিদ রিভিউ করছেন Unknown তে 10:14 PM রেটিং:

No comments:

কপিরাইট ২০১৬ © টিপস ওয়ার্ল্ড এর সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ডিজাইন করেছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন

যোগাযোগ

Name

Email *

Message *

Theme images by enot-poloskun. Powered by Blogger.